সঠিক সময়ের অপেক্ষায়: ডঃ সোমার গল্প

আমি ডঃ সোমা, একজন ৩০ বছর বয়সী ডাক্তার। আমার জীবনের প্রায় পুরোটাই কেটে যায় হাসপাতালে রোগীদের সেবায়। আমার কাজের সময়টা এতটাই দীর্ঘ যে সংসার ও সন্তানকে যথেষ্ট সময় দিতে পারবো কিনা, তা নিয়ে আমি সব সময় চিন্তিত থাকতাম। বিয়ের পর থেকেই পরিবারের পক্ষ থেকে একটা সন্তানের জন্য ক্রমাগত চাপ আসতে শুরু করে। একজন ডাক্তার হিসেবে আমি খুব ভালো করেই জানি যে গর্ভধারণ এবং মাতৃত্ব একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল প্রক্রিয়া। এর জন্য শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত হওয়া কতটা জরুরি, তা আমি হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করি। তাড়াহুড়ো করে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না।

এই পরিস্থিতিতে একদিন আমার এক সিনিয়র ডাক্তার দিদি আমাকে Suvida ব্যবহারের পরামর্শ দিলেন। তিনি আমাকে বললেন, ” আমাদের পেশার দাবি অনেক বেশি, তাই আমাদের ব্যক্তিগত জীবনকে সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য একটি কার্যকর এবং নিরাপদ পথ বেছে নেওয়া উচিত। তাই না?

আমি কিন্তু ব্যবহার করি সুবিধা গর্ভনিরোধক পিল। Suvida এই ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী।” তাঁর কথায় আমি অনুপ্রাণিত হয়ে নিজেই এই বিষয়ে একটু পড়াশুনো শুরু করলাম। আমি মেডিকেল জার্নাল এবং অন্যান্য নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে জানতে পারলাম যে Suvida একটি কম-মাত্রার হরমোনযুক্ত জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল, যা ব্যবহারের জন্য একদম নিরাপদ। এটি FDA দ্বারা অনুমোদিত। এটি শুধুমাত্র গর্ভধারণ প্রতিরোধ করে না, বরং এর আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে। Suvida পিল নিয়মিত ব্যবহার করলে মাসিক চক্র নিয়মিত হয়, যা আমার মতো ব্যস্ত পেশাদারদের জন্য খুবই সুবিধাজনক। এটি মাসিককালীন ব্যথা এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ কমাতেও সাহায্য করে, যা আমাকে আরও স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করতে দেয়।

আমি আমার স্বামী অর্ণবের সঙ্গে এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করলাম। সে খুব মনোযোগ দিয়ে আমার কথা শুনল এবং বললো, “তুমিই আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তোমার মানসিক শান্তি এবং তোমার সিদ্ধান্তই আমার কাছে চূড়ান্ত।” ওর এই সমর্থন আমাকে আরও আত্মবিশ্বাসী করে তুলল। এখন আমি Suvida ব্যবহার করছি এবং এর ফলস্বরূপ আমি আমার পেশার প্রতি পূর্ণ মনোযোগ দিতে পারছি। সুবিধা আমাকে মানসিক ভাবেও অনেক শক্তি দিয়েছে। Hats off to suvida OCP. কারণ আমি জানি যে সঠিক সময় এলে আমরা আমাদের পরিবার বাড়াব, এবং সেই সিদ্ধান্তটা হবে আমাদের দুজনের।

Suvida আমাকে শুধুমাত্র একটি স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ই দেয়নি, বরং আমার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলো নিজের হাতে নেওয়ার সুযোগও দিয়েছে।